পাইকারি পণ্যের দাম সর্বদা পরিবর্তনশীল। পণ্যের বর্তমান দাম জানতে উপরের মোবাইল নম্বরে সাপ্লায়রকে সরসরি ফোন করুন।
বিদেশি সাপ্লায়ার কে LC বা TT তে দাম পরিশোধ করুন ৷ দেশী সাপ্লায়ার কে ক্যাশ অন ডেলিভারী বা ফেস টু ফেস ক্রয় বিক্রয় করতে পারেন । কোন ভাবেই অগ্রিম টাকা পয়সা লেনদেন
করবেন না। কুরিয়ারে কন্ডিশনে পণ্য হাতে পেয়ে টাকা প্রদান করবেন৷
আপনার অসাবধানতায় কোন প্রকার প্রতারণার স্বীকার হলে আমরা দায়ী নই ৷
অনলাইনে পন্য ক্রয়ের আগে সমস্ত সিক্যুরিটি গ্রহন করে নিন ৷
শহরের বাজার, পাড়া-মহল্লার মুদি দোকান—সব জায়গায়তেই চিনিগুঁড়া নামে পোলাওয়ের চাল বিক্রি হচ্ছে। অথচ চিনিগুঁড়া জাতের ধান এখন অনেকটাই বিলুপ্তির পথে।
‘এক নম্বর চিনিগুঁড়া’, ‘দুই নম্বর চিনিগুঁড়া’ এমনকি ‘তিন নম্বর চিনিগুঁড়া’ তকমা লাগিয়ে দোকানিরা পোলাওয়ের চাল বিক্রি করে থাকেন। এভাবে চিনিগুঁড়া নামে ক্রেতাদের কাছে বিক্রি হচ্ছে আতপ চাল। রন্ধনবিশারদদের মতে, এসব চালে রান্না করা পোলাও খেতেও সুস্বাদু হয় না। আবার এর ভাতও বেশ নরম হয়ে যায়।
সবুজ উদ্যোগ আবার এসব বিষয় আপোষ করে না। তাই আপনাদের কথা মাথায় রেখে চলে যায় দিনাজপুরে চিনি গুড়ার উদ্দেশ্যে।
সেখান থেকে সরাসরি চাষীদের কাছ থেকে ধান সংগ্রহ করে, এবং নির্ভরযোগ্য পরিচিত লোকের রাইস মিল খুঁজে বের করে সবুজ উদ্যোগ। যেখানে চালকে কোন প্রকার ছাটা বা কাটা হয়নি ও কোন প্রকার কেমিক্যাল বা ইউরিয়া মেশানো হয়নি, একেবারে বাছাই করা আসল চিনিগুড়া চাল।
আসল চিনিগুঁড়া চালের ধরনঃ
চিনিগুঁড়া জাতের ধান থেকে সুগন্ধি চাল পাওয়া যায়। অগ্রহায়ণ বা নভেম্বর মাসে এর ধান কাটা হয়ে থাকে। প্রক্রিয়াজাতের পর ডিসেম্বরের দিকে চিনিগুঁড়া চাল বাজারে আসে। নতুন অবস্থায় এই চালে বেশ সুগন্ধ থাকে। তবে যত পুরোনো হতে থাকে, এর ঘ্রাণের মাত্রা কমতে থাকে তবে পুরনো চাল ভাতে বাড়ে।
দিনাজপুরের সুগন্ধি চাল
দিনাজপুর জেলার সুগন্ধি ধান/চাল উৎপাদন বিষয়ক তথ্য
সুগন্ধি ধান/চাল উৎপাদনে দিনাজপুর জেলা অপ্রতিদ্বন্দ্বী। এ জেলায় নানাজাতের সুগন্ধি ধান জন্মে। তন্মধ্যে ব্রিধান-৩৪, কাটারী, জিরা কাটারী (চিনি গুড়া), ফিলিপিন কাটারী, চল্লিশাজিরা, বাদশা ভোগ, কালোজিরা, জটা কাটারী, চিনি কাটারী, বেগুন বিচি ও ব্রিধান-৫০ উল্লেখযোগ্য। একমাত্র ব্রিধান-৫০ রবি/বোরো মৌসুমে আবাদ হয়। অন্যান্য জাতের সুগন্ধি ধানগুলোর অধিকাংশ খরিপ-২/রোপা আমন মৌসুমে আবাদ হয়। আবাদকৃত জমির পরিমাণ প্রায় ৪০৭৬৫ হেক্টর এবং মোট চাল উৎপাদন প্রায় ৮৫৪০৬ মেঃ টন। সুগন্ধি চাল গুলোর প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এগুলো খেতে সুস্বাদু ও সুগন্ধ ছড়ায়। এগুলি বিভিন্ন জাতের। এগুলির কোনটা খাটো, কোনটা লম্বা, কোনটা চিকন, আবার কোনটা মোটা ও গোলাকৃতি।
4.1 average based on all reviews.